প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন বলেছেন, বছরের প্রথম দিন শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেয়া শেখ হাসিনার সরকারের অনন্য কৃতিত্ব। বিনামূল্যে সম্পূর্ণ রঙিন পাঠ্যপুস্তক বিতরণ বিশ্বে অনন্য দৃষ্টান্ত।
মন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতা অর্জনের পর হতে এ পর্যন্ত শিক্ষাখাতে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছে। ১৯৭১ সালে সাক্ষরতার হার যেখানে ছিলো ১৭ দশমিক ৬ শতাংশ সেটি বর্তমানে ৭৫ দশমিক ৬০ শতাংশে, ৪ কোটিরও বেশি শিক্ষার্থী প্রায় ২ লাখ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রাক-প্রাথমিক থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করছে।
বুধবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ফ্রেন্ডশিপ আয়োজিত ‘কোভিড-১৯ অতিমারিকালীন শিখন ঘাটতি; চরাঞ্চলে ফ্রেন্ডশিপ শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা’ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, করোনার সময় শিখন ঘাটতি দূর করতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় কোর্ট ইয়ার্ড সেশন, ফোনকল এবং হোম ভিজিটের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সাথে নিবিড়ভাবে যোগাযোগ রেখেছে।
এছাড়া বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারে নিয়মিত পাঠসূচিকে অনুসরণ করে অনুষ্ঠান প্রচার হয়েছে। সর্বোপরি শিখন ঘাটতি দূর করার জন্য ‘এক্সিলারেটেড রেমিডিয়াল লার্নিং প্ল্যান’ বাস্তবায়ন হচ্ছে।
মন্তব্য
এই নিবন্ধটি জন্য কোন মন্তব্য নেই.