দুবাই থেকে আসা এমিরেটস এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটে দেশে ফেরার কথা ছিলো ডা. মুরাদ হাসানের। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে বিমানটি ল্যান্ড করলেও ওই ফ্লাইটে ডা. মুরাদ দেশে আসেননি। তার খোঁজ নিশ্চিত করতে পারেননি পরিবার বা ঘনিষ্ট কেউ। ফলে এক ধরনের ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে, কোথায় আছেন মুরাদ হাসান?
গত বৃহস্পতিবার (৯ ডিসেম্বর) রাত আটটার দিকে হজরত শাহজালাল বিমানবন্দরে পৌঁছান মুরাদ হাসান। তিনি দুবাই হয়ে কানাডায় পাড়ি জমান। কিন্তু মুরাদ হাসানকে কানাডায় ঢুকতে দেওয়া হয়নি। তাকে মধ্যপ্রাচ্যের একটি বিমানে তুলে দেওয়া হয়। কেউ কেউ অনেকটা নিশ্চিত হয়েই বলছিলেন মুরাদ হাসান দুবাই ফিরে এসেছেন। এরপর ছড়িয়ে যায় তিনি সেখানেও ঢুকতে না পেরে দেশের উদ্দেশ্যে ফিরে আসছেন।
আরও পড়ুন: মুরাদকাণ্ড: র্যাবকে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছেন ইমন
বর্তমান পরিস্থিতিতে মুরাদ হাসানের অবস্থান সম্পর্কে কোনোভাবেই নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না। তার অবস্থান প্রসঙ্গে স্পষ্ট কিছুই বলতে পারছে না তার দল আওয়ামী লীগ কিংবা পরিবারের সদস্যরা। সরকারিভাবেও ডা. মুরাদের অবস্থান সম্পর্কে কিছু বলা হচ্ছে না।
সম্প্রতি ফেসবুক লাইভে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান লন্ডনে পলাতক তারেক রহমানের মেয়ে জাইমা রহমানকে নিয়ে অশালীন মন্তব্য এবং চিত্রনায়ক ইমন ও চিত্রনায়িকা মাহির সঙ্গে একটি ফোনালাপ ফাঁসের সূত্র ধরে দেশব্যাপী ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন তথ্য প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকা ডা. মুরাদ হাসান।
আরও পড়ুন: মুরাদের ১৭টি অশ্লীল কন্টেন্ট সরালো বিটিআরসি