রোববার ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ রবিউল আলম অভিযোগ গঠনের এই আদেশ দেন। সেই সাথে মামলার সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য ১ জুন দিন ধার্য করেন। একই সাথে বিচারক আসামিকে অব্যাহতির ও তার পক্ষে সময়ের আবেদন নাকচ করে দেন বিচারক।
এর মধ্য দিয়ে খালেদের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়ার মোট পাঁচটি মামলার মধ্যে তিনটি মামলায় আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হলো। এর আগে গত বছর ২৬ ফেব্রুয়ারি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে গুলশান থানার আরেকটি মামলায় তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন হয়।
২০১৯ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর রাজধানীর ফকিরাপুল ইয়াংমেন্স ক্লাবে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ ক্যাসিনো সরঞ্জাম ও নগদ টাকা উদ্ধার করে র্যাব। ইয়ংমেন্স ক্লাবে ক্যাসিনো খালেদই চালাতেন বলে র্যাব জানায়। গ্রেপ্তারের পর যুবলীগও বহিষ্কার করে তাকে।
পরের দিন গ্রেপ্তারের সময় খালেদের কাছ থেকে তিনটি আগ্নেয়াস্ত্র, গুলি এবং ইয়াবা জব্দ করা হয়। আরো পাওয়া যায় ছয়টি দেশের বিপুল পরিমাণ মুদ্রা। তার বিরুদ্ধে মোট পাঁচটি মামলা হয়। এর মধ্যে গুলশান থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইন ও মুদ্রা পাচার আইনে মোট তিনটি মামলা হয়। মতিঝিল থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি এবং অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনে একটি মামলা হয়।
মন্তব্য
এই নিবন্ধটি জন্য কোন মন্তব্য নেই.