সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে রায়ান বার্লের ঝড়ো ফিফটিতে ১৫৬ রানে সংগ্রহ করেছে জিম্বাবুয়ে। জয়ের জন্য টাইগারদের প্রয়োজন ১৫৭ রান।
মঙ্গলবারের (২ আগস্ট) ম্যাচটি অলিখিত ফাইনাল। রোববার দ্বিতীয় ম্যাচে ৭ উইকেটের দাপুটে জয় অনেকটাই আসা জাগাচ্ছে আজ।
টস জিতে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশের স্পিনারদের ঘূর্ণিতে পরাস্ত হয় জিম্বাবুয়ের টপ অর্ডার ব্যাটাররা। দলীয় ৫৫ রানেই ৫ উইকেট হারায় স্বাগতিকরা।
তবে, ম্যাচের চিত্র বদলে দেন জিম্বাবুয়ের দুই লোয়ার অর্ডার ব্যাটার রায়ান বার্ল এবং লুক জঙ্গোয়ে। ৭ম উইকেটে এই জুটি মাত্র ৩১ বলে ৭৯ রানের জুটি গড়েন। এতেই ম্যাচে বড় সংগ্রহের পথে যায় জিম্বাবুয়ে। যার ভেতর নাসুম আহমেদের এক ওভার থেকে ৩৪ রান তোলেন বার্ল।
১৫তম ওভারটি করতে আসেন নাসুম। ওই ওভারের প্রথম চার বলে চারটি ছয়, পঞ্চম বলে চার এবং শেষ বলে ছক্কায় হাঁকিয়ে ৩৪ রান নেন বার্ল।
বার্লের ঝড়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ব্যাট চালান জঙ্গোয়েও। শেষ পর্যন্ত হাসান মাহমুদের বলে বার্ল ২৮ বলে ৫৪ রান করে আর জঙ্গোয়ে ২০ বলে ৩৫ রান করে ফেরেন। এতেই নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৫৬ রান তোলে জিম্বাবুয়ে।
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ দুটি উইকেট নেন মাহেদি হাসান এবং হাসান মাহমুদ।
একটি করে উইকেট নেন মুস্তাফিজুর রহমান, মোসাদ্দেক হোসেন, নাসুম আহমেদ এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
জিম্বাবুয়ে: ২০ ওভারে ১৫৬/৮ (চাকাভা ১৭, আরভিন ২৪, মাধেভেরে ৫, রাজা ০, উইলিয়ামস ২, শুম্বা ৪, বার্ল ৫৪, জঙ্গুয়ে ৩৫, ইভান্স ৫*, নিয়াউচি ১*; মুস্তাফিজ ৪-০-২২-১, মেহেদি ৪-০-২৮-২, মোসাদ্দেক ৪-০-২২-১, নাসুম ২-০-৪০-১, হাসান ৪-০-২৮-২, মাহমুদউল্লাহ ২-০-৮-১)
একাত্তর/আরএ
মন্তব্য
এই নিবন্ধটি জন্য কোন মন্তব্য নেই.