সেকশন

বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
 

খুলনায় লাখো কণ্ঠে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ

আপডেট : ০৮ মার্চ ২০২১, ১০:৩২ এএম

খুলনা নগর জেলার ১৮০০ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের লাখো শিশুর কণ্ঠে গর্জে ওঠে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের কালজয়ী ভাষণ। করোনা সতর্কতার কারণে এমন আয়োজন এবার হয়েছে জুম অ্যাপে।  এ আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সহ কেন্দ্রীয় নেতারা। 


খুলনা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে রোববার (৭মার্চ) বিকেলে সরকারি মডেল স্কুল এন্ড কলেজ চত্ত্বরে অনুষ্ঠিত হয়েছিল শিশু বঙ্গবন্ধু সমাবেশ ও ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ দিবস উদযাপনের মূল আয়োজন। 


শিশুদের একযোগে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ উপস্থাপনা শেষে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ওবায়দুল কাদের বলেন, স্বাধীনতার জন্য এই বাংলায় খন্ডখন্ড অনেক বিপ্লব হয়েছে। ক্ষুদিরাম, ফকির মজনুশাহ, তিতুমীর, সূর্যসেন, শরীয়তউল্লাহসহ অনেকেই রক্ত দিয়েছেন। কিন্তু স্বাধীনতা আসেনি। হাজার বছর ধরে স্বাধীনতার জন্য বাঙ্গালির যে আকুতি সেই স্বাধীনতা এনে দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু। যে ভাষণ শুনে সাড়ে সাত কোটি বাঙ্গালি এক সারিতে এসে দাঁড়িয়েছিল তা এই ৭ই মার্চের ভাষণ। ৭ই মার্চের ভাষণ নতুন স্বপ্নে উজ্জীবিত করেছিল। অথচ একসময় এ ভাষণ প্রচারে নিষেধাজ্ঞা ছিল। কিন্তু ইতিহাসকে কখনও চাপা দেওয়া যায় না। তাই বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণের মতো আর কোন ভাষণ এত বেশিবার প্রচার হয়নি।


বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা এনে দিয়েছিলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এনে দিয়েছেন অর্থনৈতিক মুক্তি উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ইতিহাস বিকৃতির দিন শেষ। খুলনার এই আয়োজন ৭ই মার্চ কেন্দ্রিক সবচেয়ে ব্যতিক্রমী আয়োজন যা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের মাঝে যেমন ছড়িয়ে দেবে তেমনি তারা সঠিক ইতিহাস জানতে পারবে। তাদের হাত ধরেই গড়ে উঠবে সোনার বাংলা।


বিশেষ অতিথির বক্তব্যে খুলনা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেন, ১৯৭৫ সালের পর ৭ মার্চের ভাষণ ছিল কেবল আওয়ামী লীগের সম্পদ। কিন্তু বর্তমানে এই ভাষণ ষোল কোটি মানুষের সম্পদ। 


খুলনার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হেলাল হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই আয়োজনে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন খুলনা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক, শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, খুলনার বিভাগীয় কমিশনার ইসমাইল হোসেন, পুলিশ কমিশনার মাসুদুর রহমান ভূঞা, পুলিশ সুপার এসএম শফিউল্লাহ, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ হারুনুর রশীদ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন, মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সুজিত অধিকারী এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা আলমগীর কবীর।


বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার জনগণকে কোনো তোয়াক্কাই করছে না দাবি করে যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না বলেছেন, বিনা ভোটে ক্ষমতায় থাকার মজা তারা পেয়ে গেছে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দল ও প্রার্থীদের জন্য আচরণবিধি এবং ভোটকেন্দ্র স্থাপন নীতিমালা অনুমোদন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
বর্তমানে মানুষ ক্ষমতার জন্য খুব দ্রুতই রাজনৈতিক আদর্শ পরিবর্তন করে উল্লেখ করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, এই পরিবর্তন বাংলাদেশের রাজনীতিকে বিপন্ন...
অটোপাসের দাবিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম আমানুল্লাহর ওপর হামলা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। 
লোডিং...
সর্বশেষপঠিত

এলাকার খবর


© ২০২৫ প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত