বিশ্বজিৎ একাত্তরকে জানান, প্রশিক্ষণ বা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা না থাকলেও কেবল সহজাত সৌন্দর্যবোধ কাজে লাগিয়ে ভাস্কর্যটি তৈরি করেছেন। বাবা-কাকা’র কাছে প্রতিমা বানানো শিখলেও এই প্রথম তিনি রড-সিমেন্ট-বালু দিয়ে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যটি বানিয়েছেন।
প্রায় সাত ফুট উচ্চতার বঙ্গবন্ধুর এই ভাস্কর্য তৈরিতে সময় লেগেছে প্রায় একমাস।
খবর পেয়ে ভাস্কর্যটি দেখতে শিল্পীর বাড়িতে যান নাটোর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শাহরিয়াজ।
তিনি বলেন, প্রতিমা শিল্পী বিশ্বজিৎ পালের এমন কাজ সব শ্রেণি-পেশার মানুষের প্রশংসা কুড়িয়েছে। বঙ্গবন্ধুর এমন ভাস্কর্য দেখে এলাকার মানুষ অভিভূত।
তথ্য ও ছবি: বুলবুল আহমেদ