গার্মেন্টসসহ বিভিন্ন রপ্তানিমুখী শিল্প প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকদের কর্মস্থলের ফেরার কথা বিবেচনা করে সোমবার ভোর ৬টা পর্যন্ত সারাদেশে নৌযান চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়েছিল সোমবার ভোর ৬টা পর্যন্ত। কিন্তু সেই সময় গড়ালেও ইলিশাঘাট ছিলনা যাত্রীর তেমন চাপ। তাসরিফ নামে একটি লঞ্চ বেলা ১১টায় ইলিশাঘাট থেকে ছেড়ে গেছে। এর আগেও গ্রিনলাইন নামে আরেকটি লঞ্চ শত শত যাত্রী নিয়ে সকাল ৯টায় ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে গেছে। তবে যাত্রীদের স্বাস্থ্যবিধি মানতে দেখা যায়নি।
অন্যদিকে সকাল থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত লক্ষ্মীপুরের উদ্দেশ্যে ৫টি সি ট্রাক একটি লঞ্চে করে কয়েক হাজার যাত্রী লক্ষ্মীপুরের মজু চৌধুরীর ঘাটে গিয়েছে।
ভোলা বিআইডব্লিউটিএ এর কর্মকর্তা কামরুজ্জামান জানিয়েছেন, যাত্রীদের চাপ বেশি থাকলে বেলা ১২টা পর্যন্ত লঞ্চ চলাচল করতে পারবে।
আরও পড়ুন: ৬ দফা দাবিতে বন্ধ রেস্তোরাঁ খোলার দাবি মালিক সমিতির
উল্লেখ্য, করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে গত ২৩ জুলাই থেকে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সরকার। যা চলবে ৫ আগস্ট পর্যন্ত। বিধিনিষেধ চলাকালে দেশের সব শিল্প-কারখানা বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল।
তবে ঈদের পর থেকেই কারখানা খোলার জন্য সরকারের কাছে দাবি জানিয়ে আসছিলেন শিল্প-কারখানার মালিকরা। ওই দাবির পরিপ্রেক্ষিতে শুক্রবার (৩০ জুলাই) গার্মেন্টসসহ রপ্তানি-মুখী শিল্প-কারখানা স্বাস্থ্যবিধি মেনে খোলার সিদ্ধান্ত নেয় মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ।
একাত্তর/এসি