সেকশন

মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫, ৩ আষাঢ় ১৪৩২
 

গাজাবাসীর ছোটাছুটি যেন শেষ হবার নয়

আপডেট : ০৩ মে ২০২৪, ০৬:৪৬ পিএম

প্রায় সাত মাস ধরে মানবেতর জীবন পার করছেন গাজার মানুষ। প্রতিনিয়তই প্রাণের ভয় তাড়া করছে। যারা কোন ভাবে বেঁচে থাকছেন, তাদের কেবল ছোটাছুটি। একটু নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজ। কিন্তু কোথায় যাবেন?

গাজায় ইসরাইলি বাহিনীর বিমান হামলা বন্ধ হওয়ার কোনো লক্ষণই নেই। প্রতিদিনই নিরীহ ফিলিস্তিনিদের নির্বিচারে হত্যা করছে ইসরাইল। গোটা উপত্যকাই এখন মৃত্যুর উপত্যকায় পরিণত হয়েছে।

যুদ্ধের শুরুর দিকে ইসরাইলি হায়েনাদের নির্বিচারে বিমান ও স্থল হামলা থেকে প্রাণে বাঁচতে গাজার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মিসরের সীমান্ত এলাকা রাফাহতে পালিয়ে আসে বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিরা।

তবে এত দিন রাফাহ শহরকে ফিলিস্তিনিদের জন্য নিরাপদ মনে করা হলেও ক্রমেই সেখানকার পরিবেশ হয়ে উঠছে ভয়াবহ। রাফাহতে শরণার্থী শিবিরগুলোকে লক্ষ্য করে হামলা চালাচ্ছে ইসরাইলি বাহিনী।

এতে নতুন করে রাফাহতে একই পরিবারের দুই শিশু নিহত হয়েছেন। আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মা-বাবাও জানেন না, তাদের দুই সন্তানেরা এই পৃথিবীতে আর নেই।

স্বজনদের আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠেছে হাসপাতালটির পরিবেশ। অবুঝ দুই শিশুর শেষ বিদায় জানাতে সেখানে জড়ো হয়েছে স্বজনেরা। কোন কিছুতেই তারা সান্ত্বনা খুঁজে পাচ্ছেন না।

চার বছরের করিম এবং আর দুই বছরের মোনার এই মৃত্যু কোনোভাবেই মানতে পারছেন না তারা। এই নির্বিচার হত্যাকাণ্ডের বিচার চাওয়ারও সামর্থ্য নেই তাদের।

নিহত দুই শিশুর চাচা রামি আবু শানব বলেন, হঠাৎই শুনলাম আমরা ভাতিজারা আর নেই। ওদের বাবা-মায়ের অবস্থাও সংকটজনক। তারা এখন হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে ভর্তি।

তিনি আরও বলেন, এই শিশুগুলোর কি এটাই প্রাপ্য ছিল। আমরা গাজা যুদ্ধের অষ্টম মাসে প্রবেশ করতে যাচ্ছি। এখন পর্যন্ত এই যুদ্ধে ১৫ হাজারের বেশি শিশুকে লক্ষ্যবস্তু করেছে ইসরাইলি বাহিনী।

গাজার রাফাহ শহরে বর্তমানে প্রায় ১৪ লাখ ফিলিস্তিনি আশ্রয় নিয়েছে। তাই অসুখ, দুর্ভিক্ষ, গণকবরের সাথে ইসরাইলের নতুন করে শুরু হওয়া স্থল অভিযান নিরীহ ফিলিস্তিনিদের জন্য আরও দুর্বিষহ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এআরএস
টাইমলাইন: হামাস-ইসরাইল সংঘর্ষ
১৮ অক্টোবর ২০২৪, ২০:৫৪
১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৬:৪১
ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর (আইডিএফ) মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফি ডিফ্রিন এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ইসরাইল তেহরানের আকাশের উপরে পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ অর্জন করেছে।
টানা চতুর্থ রাতেও একে অপরের ভূখণ্ড লক্ষ্য করে দফায় দফায় ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে ইসরাইল ও ইরান।
বিশ্বের দুর্ধর্ষতম গোয়েন্দা সংস্থার কয়েক বছরের নিখুঁত পরিকল্পনা আর প্রস্তুতির ফলাফল ইরানের সর্বোচ্চ স্তরে সফল হত্যাকাণ্ড। কেমন ছিলো ইসরাইলের সেই মাস্টারপ্ল্যান?
ইসরাইলের চলমান হামলার মধ্যে কোনো ধরনের যুদ্ধবিরতি আলোচনায় বসতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে ইরান।
ইরানে বসবাসরত বাংলাদেশি এবং বাংলাদেশে থাকা তাদের স্বজনদের যোগা‌যো‌গের জন‌্য তেহরান এবং ঢাকায় হটলাইন চালু ক‌রে‌ছে সরকার।
গত দেড় দশকে ঘটে যাওয়া গুমের ঘটনাগুলোর তদন্তে জাতিসংঘের যেকোনো সহযোগিতা বাংলাদেশ স্বাগত জানাবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনুস।
বিতর্কিত তিন জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনে জড়িত সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিবদের ভূমিকা তদন্তে অবিলম্বে একটি কমিটি গঠনের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের...
২৪ ঘণ্টায় দেশে ২৫ করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। এসময়ে মৃত্যু হয়েছে এক জনের। রোগী শনাক্তের হার দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৮২ শতাংশে। যা গতদিনের তুলনায় বেশি।
লোডিং...
সর্বশেষপঠিত

এলাকার খবর


© ২০২৫ প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত