বাংলাদেশে ডায়াবেটিস আক্রান্তের সংখ্যা এখন কোটির ঘরে। অথচ এই রোগের চিকিৎসা ব্যবস্থা অপ্রতুল। সারাদেশে ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সংখ্যাও হাতেগোনা।
এমন বাস্তবতায় সোমবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) পালিত হলো ডায়াবেটিস সচেতনতা দিবস। নগরীতে এক সেমিনারে বিশেষজ্ঞরা বলেন, শুধু ঢাকা নয়, ডায়াবেটিসের চিকিৎসা সেবা প্রত্যন্ত অঞ্চলে নিয়ে যেতে হবে।
করোনার সময় যেই রোগটা সবচেয়ে বেশি মৃত্যুঝুঁকি বাড়িয়েছে সেটা হলো ডায়াবেটিস। শুধু করোনা নয়, ডায়াবেটিসের কারণে হৃদরোগ বা কিডনির বিভিন্ন রোগ হওয়ার আশঙ্কাও বেশি।
আরও পড়ুন: বিএনপির সঙ্গে নির্বাচন ভবনে কথা বলতে চান সিইসি
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না থাকলে অনেক রোগে আক্রান্তদের সুনির্দিষ্ট চিকিৎসাও করা যায় না।
সোমবার ডায়াবেটিস সচেতনতা দিবসে সংশ্লিষ্টরা জানালেন, বাংলাদেশে বর্তমানে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা এক কোটিরও বেশি।
প্রতি বছর এই তালিকায় যুক্ত হচ্ছেন হাজার হাজার মানুষ। কিন্তু এর চিকিৎসার জন্য হরমোন চিকিৎসকের সংখ্যা হাতে গোণা
শুধু চিকিৎসক সঙ্কট নয়, মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ছাড়া ডায়াবেটিস বা থাইরয়েড জাতীয় হরমোনের রোগ নির্ণয়ের পর্যাপ্ত ব্যবস্থাও নেই। ফলে চিকিৎসার জন্য রাজধানীতে ভিড় করেন বিপুল সংখ্যক রোগী।
ডায়াবেটিস রোগের চিকিৎসার জন্য তরুণ চিকিৎসকদের প্রস্তুত করতে বাংলাদেশ এন্ডোক্রাইন সোসাইটির সাথে সমঝোতা স্মারক সই করেছে বাংলাদেশ মেডিক্যাল এসোসিয়েশন।
একাত্তর/এআর