সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনী হলফনামায় অসত্য তথ্য দেয়ার কথা উল্লেখ করে দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মোমেন বলেছেন, দুদক থেকে এরইমধ্যে চিঠি নির্বাচন কমিশনে (ইসি) পাঠানো হয়েছে। এখন এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।
অন্যদিকে হলফনামায় দাখিল করা সম্পদ বিবরণী ও তার আয়কর বিবরণী সম্পদের হিসাব করে অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী আলাদাভাবে আইনগত ব্যবস্থা নেবে দুদক। তবে এটা করতে কিছুটা সময় লাগবে বলে জানান তিনি।
বৃহস্পতিবার (২২ মে) দুদক কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ২০০৮ সালের হলফ নামায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২১ একর জমির তথ্য দেননি। অস্থাবর সম্পদ ৩১ লাখ টাকা লুকিয়েছেন। এক কোটি ৯৩ লাখ টাকার গাড়ি হলফ নামায় দেননি। এ ঘটনায় তার প্রার্থীতা থাকার কথা না।
সংস্থাটি ‘গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২’ এর আওতায় প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেবে বলেও জানান তিনি।