বরাদ্দ শেষ হওয়ায় দেশের বেশিরভাগ এলাকায় গণটিকা কর্মসূচি বন্ধ রয়েছে।আর, সরবরাহের অভাবে কোন কোন এলাকায় নিবন্ধন করেও আগ্রহীরা টিকা পাচ্ছেন না।
স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলছেন, বরাদ্দ পেলে দ্রুত আবারো গণটিকা কার্যক্রমশুরু হবে। এছাড়া নিবন্ধন করেও যারা টিকা পাননি দ্রুত তারা মোবাইল ফোনে ক্ষুদেবার্তাপাবেন।
বুধবার সকাল থেকে রাজশাহী টিচার্স ট্রেনিং কলেজ কেন্দ্রে প্রথম ডোজেরটিকা নিতে আসেন প্রায় হাজার তিনেক মানুষ। সবাই নিবন্ধনের পর টিকা নেওয়ার ক্ষুদেবার্তাপেয়েছিলেন।
বেলা ১১টা পর্যন্ত অপেক্ষা করার পর জানা গেলে, আজকের মতো টিকা শেষ।তখনও লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে হাজার খানেক মানুষ। পরে টিকা না পাওয়া মানুষের ক্ষোভ নিয়ন্ত্রণকরে পুলিশ।
এদিকে, নাটোরের সাত উপজেলায় সিনোফার্মের ৩৮২টি ভায়াল এবং অ্যাস্টেজেনেকারদ্বিতীয় ডোজের জন্য ৪৮৭টি ভায়াল মজুদ আছে। যা দিয়ে সিনোফার্মের টিকা দেয়া যাবে ৭৬৪জনকে। আর ৪৮৭০ জনকে দেয়া যাবে অ্যাস্ট্রাজেনেকার দ্বিতীয় ডোজের টিকা। যে কারণে নতুনঅনেকেই টিকা নিতে এসে ফিরে গেছেন।
রংপুর সিটি এলাকায় তিনটি কেন্দ্রে চলছে টিকা দেয়া। ২৪ ঘন্টায় টিকানিয়েছে তিন হাজার ৬৯৬ জন। এরিমধ্যে গণটিকার কোটা শেষ।
তবে বরিশালের ৩৩টি কেন্দ্রে চলছে গণটিকা দেয়া। এখন পর্যন্ত সিটি করপোরেশনেপাঁচ হাজার ১১০ জন টিকা নিয়েছেন।
রাঙ্গামাটিতেও গণটিকার কোটা শেষ। তবে নিবন্ধিত আগ্রহীদের সবাই সদরহাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে টিকা নিতে পেরেছেন।
একাত্তর/এসএ