২০৩০ সালের মাঝে পোশাকখাত থেকে একশ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে বায়িং হাউস এবং গার্মেন্টস কারখানা মালিকদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। এজন্য ক্ষুদ্র এবং মাঝারি কারখানাগুলোকে কমপ্লায়েন্সের আওতায় এনে রপ্তানি বাড়ানো সম্ভব বলছে বাংলাদেশ গার্মেন্টস বায়িং হাউস অ্যাসোসিয়েশন।
শনিবার (২২ মার্চ) রাজধানীতে বাংলাদেশ গার্মেন্টস বায়িং হাউস আয়োজিত ইফতার এবং দোয়া মাহফিলে সংগঠনটির নেতারা বলেন, দেশের মোট রপ্তানি আয়ের ৮৪ শতাংশ পোশাকখাত থেকে আসে, তাই এখাতের উন্নয়নে সরকারের নীতি সহায়তা প্রয়োজন।
এ সময় বায়িং হাউস অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা বলেন, বিদেশি ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি দেশীয় বায়িং হাউসগুলো পোশাক রপ্তানিতে বড় ভূমিকা রাখছে, কিন্তু বায়িং হাউসগুলোর যৌক্তিক দাবিগুলো পূরণ হয় না। তাই সরকারের উচিত রপ্তানির সাথে জড়িত সবাইকে গুরুত্ব দিয়ে দাবিগুলো পূরণ করা।
তারা বলেন, বায়িং হাউসগুলোর কারখানা না থেকেও নতুন বিনিয়োগ, কারখানা প্রতিষ্ঠা, কর্মসংস্থান এবং বৈদেশিক মুদ্রা আয়ে তারা ভূমিকা রাখছে, তাই এখাতের ব্যবসায়ীদের যৌক্তিক দাবি পূরণ এবং সমস্যার সমাধান করতে হবে।