সাভারে নিবন্ধন ছাড়াই আগামী ৫ মার্চ পর্যন্ত টিকা কার্যক্রম চলছে। পাশাপাশি ২য় ও বুষ্টার ডোজ টিকাও দেওয়া হচ্ছে। ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৬ তারিখ গণটিকার দিন পর্যন্ত টিকা আগ্রহীদের ভিড় থাকলেও বর্তমানে স্বাভাবিক নিয়মেই চলছে এই কার্যক্রম।
তবে, টিকা প্রত্যাশীদের বেশিরভাগই পোশাক কারখানার শ্রমিক। তারা বলছেন, আগে কারখানা থেকে ছুটি না দেওয়া ও বর্তমানে গ্রুপ ভিত্তিক পাঠানোর জন্য তাদের ভ্যাকসিন নিতে দেরি হচ্ছে। তবে ভিড় থাকলেও টিকা কেন্দ্রে এখন শৃঙ্খলতা আছে।
ইতোমধ্যে সাভারে ১৫ লাখের মতো টিকা দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও, শিল্প কারখানার প্রায় ৫ লাখ শ্রমিক পেয়েছেন করোনা টিকা।
উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সায়েমুল হুদা বলছেন, যারা টিকে নিতে আসছেন তারা সবাই শৃঙ্খলা মানছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে, ২৬ মার্চের পর টিকা দেওয়া হবে না, এমন ঘোষণায় হুঠ করে সাভারে টিকা প্রত্যাশীদের ভিড় বাড়ে। এসময় টিকা প্রত্যাশীদের হুড়োহুড়িতে স্বাস্থ্যকর্মী, আনসারসহ আহত হন বেশ কয়েকজন। পরবর্তীতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
একাত্তর/ এনএ