রাজনীতি কৌশল আর শক্তি প্রয়োগের খেলা। কিন্তু এর বাইরে ঠান্ডা মাথা আর প্রতিপক্ষকে সম্মানের চোখে দেখলে, অনেক সমস্যাই সমাধান হয়ে যায় মুহূর্তেই। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে এই নীতিই আঁকড়ে ধরেন তারেক রহমান। এতেই রাজনীতিতে সৃষ্টি হয় অনন্য এক ইতিহাস। লন্ডন বৈঠকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের এক উপদেষ্টা কথা বলেছেন একাত্তরের সঙ্গে।
বৈঠকের আগে গোটা দেশ যখন লন্ডনে তাকিয়ে তখন কি ভেবেছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান? সেই গল্পই জানালেন তারেক রহমানের উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির।
তিনি জানান, ১৩ জুন লন্ডনের বাসা থেকে ডোরচেস্টার হোটেলের পথে যাত্রার সময়টুকু ছিল খুবই গুরুত্বপর্ণ।
হুমায়ুন জানান, তারেক রহমান বলেছেন আমি দেশের জন্য যে কোনো কিছু করতে পারি। যদি কোনো জায়গায় ছাড় দিতে হয়, দেশের জন্য দেবো। তিনি ড. ইউনূসের সঙ্গে দেখা করতে ওই মনোভাব নিয়েই গিয়েছিলেন।
তিনি বলেন, আবেগী হলেও প্রবল মানসিকতা নিয়ে দেশের এই ক্রান্তিকালে আবারও নিজের যোগ্যতা ও দৃঢ়তার পরিচয় দেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।