বইমেলার অষ্টম দিনে নতুন বই এসেছে ১০২টি। সরকারি ছুটিরদিন হওয়ায় আজও ছিল পাঠক লেখকদের ভিড়। তারা বলছেন, বইয়ের উৎসব ছড়িয়ে পড়ুক প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে, গড় উঠুক পড়ার অভ্যাস। আর সে লক্ষ্যে বই মেলায় শিশুদের আগ্রহ বাড়াতে নেয়া হোক নতুন উদ্যোগ।
বইমেলা, যেখানে পসরা বসে গল্প-কবিতার। আড্ডা জমে কবি লেখকদের সাথে। এই প্রাঙ্গণে মিলিত হন শিশু তরুণ বৃদ্ধ সকলেই।
শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) বই মেলার অষ্টম দিনে শিশু সাদাত এসেছেন বাবা মায়ের সঙ্গে। মজার মজার বই কেনার ইচ্ছে তার। তবে ঘুরে দেখাই তার বেশি পছন্দের।
এদিকে সাদাতের বাবার গল্পটা ভিন্ন। তিনি স্মৃতিচারণ করলেন, বইমেলা ঘিরে তার তরুণ বেলার।
এভাবেই প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের হাজারো গল্পের আনন্দের উৎকর্ষের স্মারক হয়ে আছে প্রাণের বইমেলা। তারা বলছেন, পাঠক লেখকদের এই সমাগমে আসতে পারাই আনন্দের, প্রশান্তির।
এদিকে, শিশুদের চাওয়াটা একটু ভিন্ন। শিশুরা কেউ কেউ ব্যস্ত ছবি আঁকায়। আর কেউ কেউ খুঁজছেন মজার মজার বই। আবার এর সাথে কারও চাওয়া খেলার জায়গাও। তাইতো সিসিমপুর না থাকার আক্ষেপ তাদের।
কবি লেখকদের চাওয়া, বই মেলায় নতুন প্রজন্মকে আগ্রহী করে তুলতে নেয়া হোক আর নতুন কোনো উদ্যোগ। যার মাধ্যমে বাড়ানো যাবে শিশু তরুণদের বই পড়ার তৃষ্ণা।