জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে চলতি বছরের সিপিএল গ্লোবাল এক্সিলেন্স লিডারশিপ পুরস্কার তুলে দেয়া হয়েছে। অর্থনৈতিক, বিনোদন, শিক্ষা, সাহিত্য, সাংবাদিকতা ও মানবিক কাজে অসামান্য অবদান ও অনুকরণীয় কাজের স্বীকৃতি জানাতে গণমাধ্যমে বিভিন্ন শাখার পাঁচ জন সংবাদকর্মীর হাতে তুলে দেয়া হয় পুরস্কার।
‘বঙ্গবাজারের আগুন চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিল জলাশয়ের প্রয়োজনীয়তা’ -শিরোনামে বহুল আলোচিত প্রতিবেদনের জন্য পুরস্কার পেয়েছেন একাত্তর টেলিভিশনের সিনিয়র রিপোর্টার রিয়াজ সেজান। প্রতিবেদনে শহিদুল্লাহ হলের জলাশয় যেভাবে আগুন নেভাতে সাহায্য করলো, অপরদিকে উন্নয়নের নামে পাশেই শুকিয়ে থাকা ওসমানী উদ্যানের জলাশয় কোনো কাজে আসেনি; নগরায়ণের নামে জলাশয় ধ্বংসের দিকটি চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়া হয় প্রতিবেদনে।
এছাড়া যাত্রাবাড়ীতে পুলিশের গুলিতে পুলিশের ছেলে নিহত শীর্ষক প্রতিবেদনের জন্য পুরস্কার পান যমুনা টেলিভিশনের সিনিয়র রিপোর্টার আরেফিন শাকিল।
রাজধানীর একটি হোটেলে তাদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন হাইকোর্টের বিচারপতি মীর হাসমত আলী।
এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন -ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক হামিদা খানম, অভিনেত্রী রোজিনাসহ বিশিষ্টজনরা।
পুরস্কার পেয়ে সাংবাদিক রিয়াজ সেজান বলেন, এমন স্বীকৃতি কাজের আগ্রহ ও গতি বাড়ায়। দায়বদ্ধতা বাড়ায় সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতি।
অন্যদিকে আরেফিন শাকিল বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানে প্রতিটা দিন ছিলো মনখারাপের গল্পের চিত্রনাট্য। জুলাই আমাদের শেখায় অধিকার আদায়ের একাগ্রতা, অন্যায়-জুলুমের বিরুদ্ধে দুরন্ত সাহস।
এবার বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে গ্লোবাল এক্সিলোন্স লিডারশিপ পুরস্কার পেয়েছেন ৩০ জন।