সেকশন

রোববার, ২৩ মার্চ ২০২৫, ৯ চৈত্র ১৪৩১
 

দ্বিতীয় দফা অভিশংসন ভোটের মুখে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

আপডেট : ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:০৩ পিএম

দক্ষিণ কোরিয়ায় সম্প্রতি সামরিক আইন জারির কয়েক ঘণ্টা পর তা প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওল। কিন্তু এর জের ধরেই মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানে তিনি দ্বিতীয়বারের মতো অভিশংসন ভোটের সম্মুখীন হতে যাচ্ছেন। তার সামরিক শাসন জারির পদক্ষেপের কারণে বিরোধী দলগুলো এই ভোটের আয়োজন করেছে।

স্থানীয় সময় শনিবার বিকেলে এই অভিশংসন ভোটাভুটিতে অংশ নেবেন দেশটির পার্লামেন্ট মেম্বাররা।

বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, অভিশংসন পাস করতে হলে দুই-তৃতীয়াংশ পার্লামেন্ট মেম্বারের ভোটের প্রয়োজন হবে। আর এজন্য বিরোধী দলের পাশাপাশি সরকারি দলের আট এমপিকেও এই প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিতে হবে।  

সবশেষ গেলো ৭ ডিসেম্বর অভিশংসনের জন্য প্রথম দফার ভোটাভুটি হয়। সেই সময় ক্ষমতাসীন দলের এমপিরা তা বয়কট করায় প্রস্তাবটি বাতিল হয়ে যায়।

জাতীয় পরিষদের স্পিকার উ ওন-শিক ওইদিন জানিয়েছিলেন, অভিশংসনের পক্ষে ভোট পড়েছিলো ১৯৫টি। প্রয়োজনীয় দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না হওয়ায় প্রস্তাবটি পাস হয়নি।

এর আগে গেলো ৩ ডিসেম্বর দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক আইন জারি করেছিলেন ইউন। যদিও জনগণের চাপের মুখে মাত্র ছয় ঘণ্টার মধ্যে তা প্রত্যাহার করতে বাধ্য হন তিনি। 

তার এই পদক্ষেপের কারণে দেশটির জনগণ ও নিজ দলের মধ্যেও বিভক্তি তৈরি হয়। মেয়াদের অর্ধেক পথে এসে ঝুঁকির মুখে পড়ে তার প্রেসিডেন্ট পদ।

জাতির উদ্দেশে দেওয়া এক টেলিভিশন ভাষণে ইউন বলেছিলেন, দেশে সামরিক আইন ঘোষণার জন্য আমি খুবই দুঃখিত এবং আপনাদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। প্রেসিডেন্ট হিসেবে অনেকটা মরিয়া হয়ে আমি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। কিন্তু এটা জনগণের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি করেছিলো। তাদের অসুবিধায় ফেলেছিলো।

আরবিএস
দেশে হঠাৎ করে সামরিক আইন জারির অভিযোগে অভিশংসিত হয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইয়ল।
নাটকীয় একটি রাত দেখলো দক্ষিণ কোরিয়া। প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওল হঠাৎ করেই সামারিক শাসন (মার্শাল ল’) জারির পর পার্লামেন্ট সদস্যদের বিরোধিতার মুখে কয়েক ঘণ্টা পর তা প্রত্যাহার করা হয়েছে। 
একটি আগাম নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে শ্রীলঙ্কার বর্তমান পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়েছেন দেশটির নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট অনুড়া কুমারা দিশানায়েকে।  
তুরস্কের পার্লামেন্টে মারামারিতে জড়িয়ে পড়েছেন দেশটির আইনপ্রণেতারা। শুক্রবার পার্লামেন্টে এমপিদের এ মারামারিতে লিপ্ত হওয়ার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার ভিডিও ইতোমধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও।
এখন কেউ যদি সেনাবাহিনীকে নিয়ে বির্তক সৃষ্টি করতে চায়, তারা বাংলাদেশের স্বপক্ষে রাজনীতি করে না। তারা অন্য দেশের দালাল। তারা সেনাবাহিনীর ভেতরে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে দেশকে ধ্বংস করতে  চায়। 
জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার এবং আহতদের পাশে সেনাবাহিনী সবসময় থাকবে বলে জানিয়েছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। 
পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই রেঞ্জের কলমতেজী এলাকার টেপারখালের বনাঞ্চলে লাগা আগুন নিভেছে। তবে নতুন করে ওই ঘটনাস্থল থেকে দুই কিলোমিটার দূরে শাপলার বিল এলাকায় আগুনের খবর পাওয়া গেছে। স্থানীয়দের ভাষ্য,...
সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানির সব ধরনের ইন্টারনেটের দাম ১০ শতাংশ কমিয়েছে। শনিবার (২২ মার্চ) কোম্পানির বোর্ড সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর ফলে মোবাইল ইন্টারনেট ও ব্রডব্যান্ড সার্ভিস দুই ক্ষেত্রেই...
লোডিং...
সর্বশেষপঠিত

এলাকার খবর


© ২০২৫ প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত