চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে টস জিতে ভালো শুরু করেছিলো নিউজিল্যান্ড। কিন্তু দলীয় ১০৮ রানের মধ্যে ইয়ং, রাচিন, উইলিয়ামসন ও ল্যাথামের সাজঘরে ফেরার পর ধারণা করা যাচ্ছিলো, তাদের স্কোর খুব বেশি আগাবে না। তবে টেল এন্ডে ব্রেসওয়েলের ব্যাটে ২৫১ রানের পুঁজি পেলো কিউইরা। মিচেলের সাবধানী হাফ সেঞ্চুরির পর শেষ দিকে ব্রেসওয়েলের আক্রমণাত্মক ফিফটিতে স্কোর আড়াইশ ছাড়ায়।
ক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে অষ্টম ওভারেই ওপেনিং জুটিতে যোগ হয় ৫৭ রান। ওপেনার উইল ইয়াংকে (১৫) ফেরান বরুণ চক্রবর্তী। অপরপ্রান্তে অবশ্য মেরে খেলছিলেন রাচিন রবীন্দ্র। যদিও বেশিক্ষণ থিতু হতে পারেননি। পাওয়ার প্লের পরের ওভারেই তাকে বোল্ড করেছেন আরেক স্পিনার কুলদীপ যাদব। মূলত ভারতের স্পিনই ভোগাচ্ছিল তাদের। পরের ১০ ওভারে কেবল ৩২ রান তুলতে পেরেছে নিউজিল্যান্ড। পাওয়ার প্লের পর ১৩.২ ওভারে ৩৯ রান তুলতেই দলটি হারায় তিন উইকেট। এরপর স্কোর শতক পার হওয়ার পরই ফেরেন ল্যাথম।
সেখান থেকে দলকে অনেকট টেনে নেন ফিলিপস ও মিচেল। শেষে ব্রেসওয়েলে ২৫১ রানের পুঁজি পায় ব্ল্যাক ক্যাপসরা। এতে তাদের খরচ হয় সাত উইকেট।
এদিন মূলত ভারতীয় স্পিনাররা কিউই ব্যাটারদের ডমিনেট করেন। পেস বিভাগে একমাত্র সামি ছাড়া কেউ উইকেটের দেখা পান নাই। কুলদীপ, বরুণ দুটি করে এবং আকসার নেন একটি উইকেট।